ধনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস 

ধনপুর উচ্চ বিদ্যালয়, গ্রাম- ধনপুর, ডাকঘর- ধনপুর, উপজেলা-ইটনা, জেলা- কিশোরগঞ্জ। বিদ্যালয়টি ধনপুর গ্রামের সুরমা নদীর তীরে অবস্থিত। অত্র গ্রামের একজন বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী তপন কুমার দাস, তিনি ভাবলেন ধনপুর ইউনিয়ন একটি একান্ত ভাটি এলাকা সেখানকার অধিকাংশ লোক কৃষি মাছ ধরার উপর নির্ভরশীল। প্রায় ৯৮% লোক নিম্ন নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের। এলাকায় যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই খারাপ শিক্ষাব্যবস্থা খুবই নাজুক অবস্থা। এলাকাটিতে নিম্ন মাধ্যমিক মাধ্যমিক পর্যন্ত শিক্ষার কোন ব্যবস্থা ছিল না। প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্তির পর যাদের কিছু অর্থনৈতিক সামর্থ ছিল তাদের ছেলেমেয়েরা বাড়ীর বাহিরে কোন না কোন বিদ্যালয়ে গিয়ে লেখাপড়া করত। এও শতকরা এক দুইজন। তিনি চিন্তা করলেন যে, ধনপুর ইউনিয়নের ধনপুর গ্রামে একটি নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা একান্ত প্রয়োজন তিনি ব্যক্তিগত উদ্দ্যোগ্যে অত্র ইউনিয়নের প্রাক্তন চেয়ারম্যান মোহনলাল দাস প্রাক্তন মেম্বার রতিরঞ্জন চৌধুরীর সঙ্গে আলোচনা করেন। পরবর্তীতে গণ্যমান্য ব্যক্তিগণকে নিয়ে এলাকায় একটি সভা করেন সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রায় ৫০০০০/- (পঞ্চাশ হাজার টাকা মাত্র) গণচাঁদা হিসাবে তোলা হয় এবং বাজারের পার্শ্বে একটি পতিত জায়গা ভূমির স্বত্ত্বাধিকারীদের নিকট থেকে ০৪টি দলিলে .৭৪ শতাংশ ভূমি বিদ্যালয়ের নামে সামান্য টাকায় ক্রয় করা হয়। উক্ত স্থানে একটি টিনের দুচালা ঘর তৈরী করে কিছু বেঞ্চ, চেয়ার, ব্ল্যাকবোর্ড, খাতা-পত্র ইত্যাদি খরিদ করা হয়  

বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠালগ্নে ০৫জন শিক্ষক নিয়ে পাঠদান শুরু হয়, তার মধ্যে

তপন কুমার দাস 

তড়িৎ কুমার চৌধুরী 

জয়বাসী দাস 

জয়ন্ত কুমার সরকার 

প্রিয়েশ চন্দ্র চৌধুরী 

১৯৮৯ খ্রিঃ সনে ১লা জানুয়ারীতে বিদ্যালয়টি 'ধনপুর নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়' নামকরন করে উদ্বোধন সহ ক্লাশ শুরু করা হয়। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ নেতা ইটনার শাহাবুদ্দিন ঠাকুর সর্বক্ষনই বিদ্যালয়ের কাজ চালিয়ে যাবার জন্য সাহস দিয়েছেন। প্রাক্কালে ৬ষ্ঠ-৮ম শ্রেণিতে প্রায় ১৮৮ জন ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি হয়। পরবর্তীতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বর্তমান মহামান্য রাষ্ট্রপতি জনাব আব্দুল হামিদ সাহেব তখন অত্র এলাকার সংসদ সদস্য ছিলেন। তিনি বিদ্যালয়টি নির্মাণ খাতে প্রচুর অর্থ সরকারী ভাবে বরাদ্দ করেছিলেন এবং ২০০০-২০০১ খ্রিঃ অর্থ বছরে তিনি ১টি একতলা ভবন বিদ্যালয়ের নামে মঞ্জুর করেন। বর্তমান সংসদ সদস্য জনাব রেজওয়ান আহম্মদ তৌফিক সাহেব বর্তমান ইটনা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান চৌধুরী কামরুল হাসান সাহেবের প্রচেষ্ঠায় অত্র বিদ্যালয়ে সরকারীভাবে ১টি ৪তলা ভবন নির্মিত হয়েছে। বিদ্যালয়ের প্রথম স্বীকৃতির তারিখ ০১/০১/১৯৯০ খ্রিঃ এবং ০১/০১/১৯৯৪ খ্রিঃ সনে নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় হিসেবে অর্থ মঞ্জুরী হয় মাধ্যমিক হিসেবে স্বীকৃতির তারিখ ০১/০১/২০০০ ০১/০৪/২০০১ খ্রিঃ সনে মাধ্যমিক বিদ্যালয় হিসেবে অর্থ মঞ্জুরী পায়। বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক তড়িৎ কুমার চৌধুরী ২৪/০২/২০১৩ খ্রিঃ তারিখ হতে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে অদ্যাবধি পর্যন্ত নিষ্ঠার সহিত দায়িত্ব পারন করিয়া আসিতেছেন। তাছাড়া প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে ০৯ জন সহকারী শিক্ষক, ০১ জন ৩য় শ্রেণির কর্মচারী ০১ জন নৈশ প্রহরী আছে।সকলই এমপিও ভূক্ত। ৬ষ্ঠ শ্রেণি হতে ১০ম শ্রেণি পর্যন্ত ছাত্র/ছাত্রী সংখ্যা ৬১৪ জন। বিদ্যালয়ে অনেক কৃতি ছাত্র/ছাত্রী বর্তমানে সুনামের সহিত এস.এস.সি. পরীক্ষায় পাশ করেছে এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ এবং ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে লেখা পড়া করছে। তাছাড়া কৃতি ছাত্রদের মধ্যে যারা ভাল অবস্থানে আছে তাদের মধ্যে

. ডাঃ প্রদীপ কুমার চৌধুরী, এম.বি.বি.এস, বিসিএস (স্বাস্থ্য) নাক, কান, গলা বিশেষজ্ঞ  

. উজ্জ্বল দাস, প্রভাষক (ইংরেজী), রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ সরকারী ডিগ্রি কলেজ, ইটনা, কিশোরগঞ্জ  

. তুষার কান্তি দাস, প্রভাষক (সমাজ বিজ্ঞান), খালিয়াজুরী কলেজ, খালিয়াজুরী, নেত্রকোনা। 

. সুরঞ্জিত দাস, ম্যানেজার, সোনালী ব্যাংক, ইটনা শাখা, কিশোরগঞ্জ  

. রান্টু দাস, সিনিয়র অফিসার, বাংলাদেশ ব্যাংক, সিলেট। 

প্রতিষ্ঠানটিতে অভিজ্ঞ শিক্ষক মন্ডলী যে গুরুত্বের সহিত শিক্ষাদান চালিয়ে যাচ্ছেন তাতে বিদ্যালয়ের এস.এস.সি. পরীক্ষার ফলাফল প্রতি বছরই শতকরা ৮৫% হতে ৯০% ছাত্র/ছাত্রী পাশ করে থাকে  

 ধনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস 

ধনপুর উচ্চ বিদ্যালয়, গ্রাম- ধনপুর, ডাকঘর- ধনপুর, উপজেলা-ইটনা, জেলা- কিশোরগঞ্জ। বিদ্যালয়টি ধনপুর গ্রামের সুরমা নদীর তীরে অবস্থিত। অত্র গ্রামের একজন বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী তপন কুমার দাস, তিনি ভাবলেন ধনপুর ইউনিয়ন একটি একান্ত ভাটি এলাকা সেখানকার অধিকাংশ লোক কৃষি মাছ ধরার উপর নির্ভরশীল। প্রায় ৯৮% লোক নিম্ন নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের। এলাকায় যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই খারাপ শিক্ষাব্যবস্থা খুবই নাজুক অবস্থা। এলাকাটিতে নিম্ন মাধ্যমিক মাধ্যমিক পর্যন্ত শিক্ষার কোন ব্যবস্থা ছিল না। প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্তির পর যাদের কিছু অর্থনৈতিক সামর্থ ছিল তাদের ছেলেমেয়েরা বাড়ীর বাহিরে কোন না কোন বিদ্যালয়ে গিয়ে লেখাপড়া করত। এও শতকরা এক দুইজন। তিনি চিন্তা করলেন যে, ধনপুর ইউনিয়নের ধনপুর গ্রামে একটি নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা একান্ত প্রয়োজন তিনি ব্যক্তিগত উদ্দ্যোগ্যে অত্র ইউনিয়নের প্রাক্তন চেয়ারম্যান মোহনলাল দাস প্রাক্তন মেম্বার রতিরঞ্জন চৌধুরীর সঙ্গে আলোচনা করেন। পরবর্তীতে গণ্যমান্য ব্যক্তিগণকে নিয়ে এলাকায় একটি সভা করেন সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রায় ৫০০০০/- (পঞ্চাশ হাজার টাকা মাত্র) গণচাঁদা হিসাবে তোলা হয় এবং বাজারের পার্শ্বে একটি পতিত জায়গা ভূমির স্বত্ত্বাধিকারীদের নিকট থেকে ০৪টি দলিলে .৭৪ শতাংশ ভূমি বিদ্যালয়ের নামে সামান্য টাকায় ক্রয় করা হয়। উক্ত স্থানে একটি টিনের দুচালা ঘর তৈরী করে কিছু বেঞ্চ, চেয়ার, ব্ল্যাকবোর্ড, খাতা-পত্র ইত্যাদি খরিদ করা হয়  

বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠালগ্নে ০৫জন শিক্ষক নিয়ে পাঠদান শুরু হয়, তার মধ্যে

তপন কুমার দাস 

তড়িৎ কুমার চৌধুরী 

জয়বাসী দাস 

জয়ন্ত কুমার সরকার 

প্রিয়েশ চন্দ্র চৌধুরী 

১৯৮৯ খ্রিঃ সনে ১লা জানুয়ারীতে বিদ্যালয়টি 'ধনপুর নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়' নামকরন করে উদ্বোধন সহ ক্লাশ শুরু করা হয়। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ নেতা ইটনার শাহাবুদ্দিন ঠাকুর সর্বক্ষনই বিদ্যালয়ের কাজ চালিয়ে যাবার জন্য সাহস দিয়েছেন। প্রাক্কালে ৬ষ্ঠ-৮ম শ্রেণিতে প্রায় ১৮৮ জন ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি হয়। পরবর্তীতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বর্তমান মহামান্য রাষ্ট্রপতি জনাব আব্দুল হামিদ সাহেব তখন অত্র এলাকার সংসদ সদস্য ছিলেন। তিনি বিদ্যালয়টি নির্মাণ খাতে প্রচুর অর্থ সরকারী ভাবে বরাদ্দ করেছিলেন এবং ২০০০-২০০১ খ্রিঃ অর্থ বছরে তিনি ১টি একতলা ভবন বিদ্যালয়ের নামে মঞ্জুর করেন। বর্তমান সংসদ সদস্য জনাব রেজওয়ান আহম্মদ তৌফিক সাহেব বর্তমান ইটনা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান চৌধুরী কামরুল হাসান সাহেবের প্রচেষ্ঠায় অত্র বিদ্যালয়ে সরকারীভাবে ১টি ৪তলা ভবন নির্মিত হয়েছে। বিদ্যালয়ের প্রথম স্বীকৃতির তারিখ ০১/০১/১৯৯০ খ্রিঃ এবং ০১/০১/১৯৯৪ খ্রিঃ সনে নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় হিসেবে অর্থ মঞ্জুরী হয় মাধ্যমিক হিসেবে স্বীকৃতির তারিখ ০১/০১/২০০০ ০১/০৪/২০০১ খ্রিঃ সনে মাধ্যমিক বিদ্যালয় হিসেবে অর্থ মঞ্জুরী পায়। বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক তড়িৎ কুমার চৌধুরী ২৪/০২/২০১৩ খ্রিঃ তারিখ হতে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে অদ্যাবধি পর্যন্ত নিষ্ঠার সহিত দায়িত্ব পারন করিয়া আসিতেছেন। তাছাড়া প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে ০৯ জন সহকারী শিক্ষক, ০১ জন ৩য় শ্রেণির কর্মচারী ০১ জন নৈশ প্রহরী আছে।সকলই এমপিও ভূক্ত। ৬ষ্ঠ শ্রেণি হতে ১০ম শ্রেণি পর্যন্ত ছাত্র/ছাত্রী সংখ্যা ৬১৪ জন। বিদ্যালয়ে অনেক কৃতি ছাত্র/ছাত্রী বর্তমানে সুনামের সহিত এস.এস.সি. পরীক্ষায় পাশ করেছে এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ এবং ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে লেখা পড়া করছে। তাছাড়া কৃতি ছাত্রদের মধ্যে যারা ভাল অবস্থানে আছে তাদের মধ্যে

. ডাঃ প্রদীপ কুমার চৌধুরী, এম.বি.বি.এস, বিসিএস (স্বাস্থ্য) নাক, কান, গলা বিশেষজ্ঞ  

. উজ্জ্বল দাস, প্রভাষক (ইংরেজী), রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ সরকারী ডিগ্রি কলেজ, ইটনা, কিশোরগঞ্জ  

. তুষার কান্তি দাস, প্রভাষক (সমাজ বিজ্ঞান), খালিয়াজুরী কলেজ, খালিয়াজুরী, নেত্রকোনা। 

. সুরঞ্জিত দাস, ম্যানেজার, সোনালী ব্যাংক, ইটনা শাখা, কিশোরগঞ্জ  

. রান্টু দাস, সিনিয়র অফিসার, বাংলাদেশ ব্যাংক, সিলেট। 

প্রতিষ্ঠানটিতে অভিজ্ঞ শিক্ষক মন্ডলী যে গুরুত্বের সহিত শিক্ষাদান চালিয়ে যাচ্ছেন তাতে বিদ্যালয়ের এস.এস.সি. পরীক্ষার ফলাফল প্রতি বছরই শতকরা ৮৫% হতে ৯০% ছাত্র/ছাত্রী পাশ করে থাকে  

 


প্রতিষ্ঠানের পাঠদানের অনুমতি 


প্রতিষ্ঠানের বর্তমান স্বীকৃতি 


শ্রেণি ও লিঙ্গভিত্তিক শিক্ষার্থীর তথ্য 


শ্রেণিভিত্তিক অনুমোদিত শাখার তথ্য 


পাঠাদান সংক্রান্ত তথ্য (রুটিন, পাঠ্যসূচি বিবিধ)


বর্তমান এমপিও


যোগাযোগের ঠিকানাঃ

ধনপুর উচ্চ বিদ্যালয় 

ধনপুর, ইটনা, কিশোরগঞ্জ 

মোবাইল- ০১৭৬৩ ৫৭ ৮৭ ৮০ 


তথ্য সেবা কেন্দ্রের ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর 


অভিযোগ নিস্পত্তি কর্মকর্তার নাম ও ঠিকানা 


শিক্ষক-কর্মচারীর তথ্য  


বর্তমান কমিটি 


বিষয় খোলার অনুমতি 


কম্পিউটার ল্যাব 


বিসিসি ল্যাব 


অন্যান্য ল্যাব 


মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুম  


প্রতিষ্ঠানের ১ম এমপিও 


প্রতিষ্ঠানের ১ম স্বীকৃতি  


সিলেবাস-২০২৫